আজকের দিনে সবাই কোনো জিনিসের প্রচার বা বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য ব্যানারের ব্যবহার করে। রাজনৈতিক দল, কোম্পানি, কোনো দ্রব্যের হোর্ডিং, কোনো অনুষ্ঠানের, স্পোর্টস মিট, সামাজিক সমাবেশ এই ধরনের বহু জায়গায় ব্যানারের ব্যবহার হয়। তাই খুব কম মূলধনের সাথে এই ব্যবসাটি শুরু করে আমরা যথেষ্ট ভালো পরিমাণ মুনাফা অর্জন করতে পারি। ভালো ডিজাইন এবং পরিষেবার কথা মাথায় রেখে ব্যবসা জমাতে পারলেই…. কেল্লাফতে।
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি:
প্রথমে ব্যানারটি ডিজাইন করতে হবে কম্পিউটারে, তাই একটি ভালো মডেলের কম্পিউটার আর তার সাথে ডিজাইনিং সফ্টওয়্যার। একটি সাধারণ প্রিন্টিং মেশিন কম্পিউটারের সাথে, যাতে ডিজাইন করার পর তার অবয়ব কাস্টোমারকে দেখাতে পারি। এরপর খসড়া তৈরি হয়ে গেলে তা মূল ফ্লেক্স বা ব্যানার প্রিন্টারে প্রিন্টিং করতে হবে। এই প্রিন্টারের সাহায্যে কাঠের বোর্ড বা ফাইবারের বোর্ড ও প্রিন্ট করা যায়।
দক্ষ কারিগর :
এই ব্যবসার জন্য দুজন ভালো দক্ষ কারিগর চায়। এক যে ব্যানারের ডিজাইন করবে আর যে ফ্লেক্সি মেশিনে প্রিন্টিং করবে। আপনি যদি নিজে ব্যানার ডিজাইন শিখে শুরু করেন সেক্ষেত্রে খুব ভালো হবে।
মেশিনের দাম :
আলাদা আলাদা মেশিনের দামের তারতম্য আছে, তবে ফ্লেক্সি প্রিন্টিং মেশিন আপনি ৬-৮ লাখের মধ্যে ভালো পেয়ে যাবেন। আর কম্পিউটার, সাধারণ প্রিন্টার আর অফিস সেট আপ নিয়ে আরো ষাট – সত্তর হাজার।
অবশ্যই পড়ুন: নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে –
আপনার ব্যবসার জন্য উপযুক্ত জায়গা নির্বাচন, লাইসেন্স ও মেশিন কেনার ঠিকানা